Monday, August 31, 2015

মধুর অন্য গুণ



Herbal benefits of honey

মধুর গুণের কথা এখন প্রায় সবারই জানা। তবে এর কিছু অন্য গুণও আছে যার কথা হয়তো অনেকেই আগে শোনেননি।
১. পুড়ে গেলে পোড়া জায়গায় মেহেদি পাতা বেটে মধু মিশিয়ে লাগিয়ে রাখুন। ধীরে ধীরে জ্বালাপোড়া কমে যাবে।
২. এক গ্লাস সামান্য গরম পানিতে এক চামচ লেবু ও এক চামচ আদার রস এবং দুই চামচ মধু মিশিয়ে খান। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার এটিই সবচেয়ে প্রচলিত হার্বাল উপায়।
৩. প্রতিদিন সকালে ২০ গ্রাম মধু ঠাণ্ডা পানিতে মিশিয়ে ৪-৫ মাস খেলে চুলকানি, ফুসকুড়ি এসব আর হবে না।
৪. ইনসমনিয়ার রোগীদের জন্যও মধু উপকারী। রাতে শোওয়ার আগে মধু সেবন করুন। ঘুম আসবেই।
৫. রক্তচাপ কমাতেও মধুর জুড়ি নেই। দুই চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ও রাতে খান। উচ্চরক্তচাপ সেরে যাবে।
৬. আদা বা তুলসীর রসের সঙ্গে মধু খেলে সেরে যাবে খুসখুসে খাশি।
৭. অল্প কিছুতেই যাদের বুক ধড়ফড় করে ওঠে তারা প্রতিদিন ২৫ গ্রাম ১০০ মিলিলিটার টমেটোর রসের সাথে মিশিয়ে খান।


৮. মুখ ও জিভের ঘা সারাতে মধু মেশানো পানি দিয়ে কুলি করুন। এ ছাড়া সোহাগা বা ফিটকিরি আগুনে খই করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে জিভে ঘষে ঘষে লাগালে লালা পড়তে শুরু করবে। এভাবে কয়েকবার লাগালে ঘা সেরে যাবে।
৯. হালকা গরম পানিতে মধু মিশিয়ে পান করলে মেদ কমে শরীর ছিপছিপে হয়। প্রয়োজনে এতে দুতিন ফোঁটা লেবুর রস মেশাতে পারেন।
১০. জলে মধু মিশিয়ে নিয়মিত কুলি করলে টনসিলের সমস্যা কেটে যাবে। তবে এক্ষেত্রে এ কাজটা দিনে দুই তিনবার করতে হবে।


Sunday, August 30, 2015

Prevent hairfall in Herbal Way || চুল পড়া বন্ধ করুন হার্বাল পদ্ধতিতে

We almost everyone go to the shop of barber, But hairfall is surely a nightmare for all of us. Here is a herbal solution to prevent hairfall. The method also useful for the nourishment of the hair follicle and it will make hair grow faster also. 1. Mix 1 unit Lemon Juice with 1 unit Honey. For example If you want a big amount of that mixer, you can mix 1 cup lemon juice with 1 cup of Honey. They apply it on the scalp daily. Gently rub that mixer on your scalp and after one hour wash it thoroughly. 2. Mix powder of Myrobalan with Lemon Juice and apply same as previous way. চুল কাটতে কেউ যান নাপিতের কাছে, কেউ যান পার্লারে। কিন্তু চুল পড়তে শুরু করলেই বুকে ধরে কাঁপুনি। তো এর জন্যেও আছে হার্বাল সমাধান। ১. এক ভাগ মধুর সঙ্গে এক ভাগ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন অল্প অল্প করে ঘষে দিন মাথায়। এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে শুধু চুল পড়া বন্ধই হবে না। চুল ঘন, কালো ও শক্তিশালীও হবে। ২. লেবুর রসের সঙ্গে আমলকী চূর্ণ মিশিয়ে প্রতিদিন প্রয়োগ করুন। এতেও মিলবে সুফল।

Friday, August 28, 2015

গ্যাস্ট্রিক নিয়ে চলে যাক ভুল ধারণা

আশির দশকের দিকে গ্যাস্ট্রাইটিস তথা অম্বল তথা গ্যাস্ট্রিক রোগের খাওয়া দাওয়া নিয়ে অনেক প্রচলিত ধারণা ছিল, যা পরে ভুল প্রমাণ হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতমটি হলো অম্বল রোগ তথা পাকস্থলীতে এসিডের নিঃসরণ বেড়ে গেলে ঘন ঘন কম করে খেতে হবে বা ঘন ঘণ ঠাণ্ডা দুধ খেতে হবে। এটা পুরোটাই ভ্রান্ত ধারণা। পেপটিক আলসার বা এসিডের তীব্র সমস্যায় আক্রান্তদের খেতে হবে দিনে চার কি পাঁচবার। গবেষণায় এও দেখা গেছে, বারবার অল্প পরিমাণে খাবার খেলে যে পরিমাণ এসিডের নিঃসরণ হয়, তার চেয়ে পেটভরে চারবার খেলে এসিড নিঃসরণ কম হয়। যেকোনও খাবারই অম্লনাশক তথা এসিডের পরিমাণ কমাতে সক্ষম। খালিপেটে এসিডের নিঃসরণ ঘটলে বুক জ্বালাপোড়া করবে। তখন কিছু খাবার খেলেই সেই সমস্যা ধীরে ধীরে প্রশমিত হতে থাকবে। এক্ষেত্রে ভাত, রুটি, মুড়ি, বিস্কুট, ডিমসেদ্ধ বা কলা সমানভাবে কাজ করবে। এক্ষেত্রে বিশেষ কোনও খাবারের আলাদা কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়নি। যে দুধকে দীর্ঘকাল বিশেষ সমাদর করা হতো অম্বল বা আলসারের রোগীদের খাদ্য হিসেবে, সেই দুধ কোনওভাবেই অম্লানশক নয়, আলসার সারাতে দুধের কোনও ভূমিকাই নেই, তা এখন প্রমাণিত সত্য (কোন অসুখে কী খাবেন, ডা. শ্যামল চক্রবর্তী)। বরং বলা হচ্ছে অম্বল বা আলসারের রোগীদের বেশি দুধ খাওয়ার অভ্যাস ক্ষতিকর হতে পারে। কারণ দুধে থাকা ক্যালসিয়াম আর প্রোটিন পাকস্থলীর কোষ থেকে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের নিঃসরণ বাড়ায়। গ্যাস্ট্রিক বা আলসার হলে পরিমিত তেলমশলা দেওয়া খাবার, যেমন রোজ আমরা খাই, তেমন খাওয়াটাই আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরামর্শ। তবে ঝাল কম খাওয়াই ভালো, কেননা এতে এসিডের নিঃসরণ বাড়ে। ধূমপান ছাড়তে পারলে ভালো। কারণ নিকোটিনও পাকস্থলীতে অহেতুক এসিডের নিঃসরণ ঘটায়। মুড়িমুড়কির মতো যারা অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট বা তরল খান, তাদের জেনে রাখা ভালো যে এ ধরনের ওষুধ বা তরল অ্যান্টাসিডের কার্যকারিতা মাত্র মিনিট বিশেক থাকে। এরপরই তা পাকস্থলী থেকে চলে যায়। তখন আবার এসিডের নিঃসরণ বাড়ে। আর এ সত্যটা আপনি খুব কমই জানবেন কারণ এই এসিডিটি আর আলসারের ওষুধ বাণিজ্য এতটাই রমরমা যে কেউ আপনাকে ওষুধ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেবে না সহসা। অন্যদিকে নিয়মিত অ্যান্টাসিড সেবনে রক্তে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম বা অ্যালুমিনিয়ামের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। বেশিরভাগ অ্যান্টাসিডে থাকা অ্যালুমিনিয়াম যৌগ শরীরের অন্ত্রে বেশি গেলে অন্ত্রে ফসফেটের শোষণ কমে গিয়ে নানা বিপত্তি দেখা দিতে পারে। অ্যান্টাসিড বেশ কিছু ওষুধের আন্ত্রিক শোষণ কমিয়ে দেয়। এটি হার্টের রোগী বা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন, এমন মানুষের জন্য বেশ ক্ষতিকর। অনেকেই তাৎক্ষণিকভাবে এসিডিটি কমাতে কোমল পানীয়র দ্বারস্থ হন। এটাও ভুল। এতে সাময়িক আরাম মিললেও পরে এসিডের নিঃসরণ আরও বাড়ে। তো, এর মানে হচ্ছে গ্যাস্ট্রিকে (অম্বল) আক্রান্ত হলে খাওয়া নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়তে হবে এমন কোনও কারণ নেই। একটু ঝাল মশলা এড়িয়ে চার পাঁচ বেলা পেট ভরে খেতে থাকলে ধীরে ধীরে পাকস্থলীটা আবার অল্প এসিডে অভ্যস্থ হয়ে যাবে।

সপ্তাহে ৫৫ ঘণ্টার বেশি কাজ করলে স্ট্রোকের ঝুঁকি!

দিনে ৮ ঘণ্টা ও সপ্তাহে এক দিন ছুটি হিসেব করলে চাকরিজীবীদের সপ্তাহে কাজ করতে হয় ৪৮ ঘণ্টা। এর বাইরে টুকিটাকি কাজ তো আছেই। সব মিলিয়ে কাজের যেন সীমাপরিসীমা নেই। আর এতে করে হারিয়ে যাচ্ছে বিনোদন ও আয়েশ করে অবসর কাটানোর জন্য বরাদ্দকৃত সময়। এবার জানা গেল সপ্তাহে অতিরিক্ত কাজ কর্মে হারিয়ে যাচ্ছে আপনার সাধের ওয়ানটাইম আয়ুটাও। ৫৫ ঘণ্টা বা তারও বেশি কাজ করলেই স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায় ৩৩%। আর পাল্লা দিয়ে বাড়ে হৃদরোগের ঝুঁকি (১৩%)। দ্য ল্যানসেট জার্নাল-এর গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে। জার্নালটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যারা সপ্তাহে ৩৫ থেকে ৪০ ঘণ্টা কাজ করেন তাদের তুলনায় ৫৫ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কাজ যারা করেন তাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি এক-তৃতীয়াংশ বেশি। ৬ লাখেরও বেশি মানুষের ওপর গবেষণা চালিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। জরিপে অংশ নেন ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়ার মানুষজন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশি সময় কাজ করার মানে বেশিক্ষণ বসে থাকা, বেশি চাপ নেয়া এবং শরীরের দিকে মনযোগ কম দেওয়া। আর স্ট্রোকের জন্য এ কারণগুলোই যথেষ্ট। এর পাশাপাশি যারা দীর্ঘক্ষণ কাজ করেন তাদের অ্যালকোহল, ধূমপানের প্রবণতাও থাকে বেশি। এতেও বেড়ে যায় হৃদরোগের ঝুঁকি। সৌজন্যে: মাটি

Tuesday, August 25, 2015

উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত রোগী কী খাবেন?

হৃদপিণ্ডের প্রতিনিয়ত সংকোচন আর প্রসারণের ধাক্কাটা লাগে রক্তে। আর রক্ত সেই ধাক্কাটা দেয় শিরায়। এ কারণেই রক্তে বয়ে আসা পুষ্টি উপাদান ছড়িয়ে পড়ে সারা দেহে। কিন্তু ধাক্কাটা কম বেশি হলেই বাধে বিপত্তি। বিশেষ করে চাপের পরিমাণ বাড়লেই বেড়ে যায় রক্তের চাপ। যাবতীয় রোগের শুরু সেখানেই। আর তাই রক্তচাপ বাড়তে না দেওয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাজারে ওষুধপত্রের অভাব নেই। তবে অভাব আছে পরামর্শের। ওষুধ ছাড়াও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত রোগীর খাদ্যতালিকা: ছবিতে প্রদর্শিত পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে কমবে রক্তচাপ। আর নিয়মিত অনুসরণ করার জন্য নিচের খাদ্যতালিকাটি অনুসরণ করা যেতে পারে। সকাল ৬টা-৭টা: এক কাপ দুধ চা বা লেবু চা। দুটো বিস্কুট (নোনতা নয়)। সকাল ৮টা-৯টা: দুটো বা তিনটে হাতে বানানো রুটি। খানিকটা সবজি। একটা সেদ্ধ ডিম বা পোচ। একটা কলা। জ্যাম জেলি মাখিয়ে দু পিস টোস্ট (ডায়াবেটিস থাকলে জ্যাম জেলি নয়)। একটা কলা আর এক কাপ ননী ছাড়া দুধ (ক্রিম ওঠানো)। দুপুর ১২টা-১টা। ভাত, পাঁচ মিশালী সবজি। সালাদ। একশ গ্রাম মাছ। মুগ বা অন্য ডাল এক বাটি। ইচ্ছে হলে খানিকটা দই। বিকেল ৫টা-৬টা লালচে মুড়ি (লবণ ছাড়া।) একটা শসা। যেকোনও একটা মৌসুমী ফল রাত ৯টা-১০টা তিনটে বা চারটে রুটি এক বাটি সবজি ডাল সালাদ যা একেবারেই খাওয়া যাবে না: খাসির মাংস, মাখন, মার্জারিন, বনস্পতি, পনির। এ ছাড়া ভাতের সঙ্গে লবণ, ডিমে বা মুড়িতে লবণ খাওয়া চলবে না। সৌজন্যে: মাটি কম দামে যেকোনও মুদিপণ্য ও মাছের জন্য যোগাযোগ করুন মাটিতে। বাড়ি: ১৫২/এ, রোড-৩, মোহাম্মদী হাউজিং সোসাইটি, মোহাম্মদপুর। ০১৮১১-৯৪৪৯৪৪

Thursday, August 20, 2015

পানি পানের দুই বড় উপকার!

বেশি করে পানি পানের উপদেশ শুনতে শুনতে যারা ক্লান্ত, বা যারা নিয়ম করে পানি পানে বেশ গা ছাড়া ভাব দেখান তারাও এবার নড়েচড়ে বসুন। ২০০৭ সালে এনভায়রনমেন্টাল হেলথ পারসপেকটিভের গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি করে পানি পান করলে কমে যায় কয়েকটি ক্যান্সারের আশঙ্কা। যার মধ্যে রয়েছে ব্লাডার, কোলন ও ব্রেস্ট। অর্থাৎ নারী-পুরুষ দুজনকেই চিন্তামুক্ত রাখতে পারে পানি। শরীরে তরলের অভাব না থাকলে একদিকে যেমন ব্লাডার ক্যান্সারের কারসিনোজেন উপাদান তৈরি হবে না, তেমনি কমে আসবে স্তন ক্যান্সারের আশঙ্কাও। শেয়ার করে জানিয়ে দিন প্রিয়জনকে সৌজন্যে : মাটি

Wednesday, August 19, 2015

তাজা মাছ চেনার উপায়

বাঙালি মাছ খেতে যেমন পছন্দ করে কিনতেও পছন্দ করে। কোথাও লোকের সরগরম হলেই তাকে বলা হয় মাছের বাজার। অর্থাৎ মাছ মানেই জমজমাট একটা ব্যাপার। কিন্তু রাজধানীর ব্যস্ত মানুষের সময় নেই মাছ নিয়ে দেন দরবারের। আমদানি করা অজস্র বিদেশি রুই কাতলের ভিড়ে তাজা আর পচা চিনে নেওয়া রীতিমতো দুঃসাধ্য। তবে একটু চোখ কান খোলা রাখলেই চিনতে পারবেন তাজা ও দেশি মাছ ১. মাছের চোখে চোখ রাখুন। ছানিপড়া চোখের মতো মনে হলে বুঝবেন মাছটা নষ্ট হয়ে যাওয়ার পথে। ফরমালিন দিয়ে আর যাই হোক মাছের চোখ চকচকে রাখা সম্ভব নয়। আর এভাবেই চিনতে পারবেন আমদানি করা ভারতীয় রুই-কাতল। এগুলো চকচক করবে ঠিকই, কিন্তু চোখ হবে ঘোলাটে। ২. সবাই মাছ টিপে ভাল-মন্দ পরীক্ষা করতে অভ্যস্ত। দোকানিরা এটা ভালোই জানেন। তাই তারা ক্রমাগত মাছে মেশাতে থাকেন লবণ-জল। এতে মাছের উপরের দিকটা ধীরে ধীরে শক্ত হতে থাকে। তাই টেপার পর যদি দেখেন বেশ শক্ত, তাহলে সাবধান হয়ে যান। আর যদি একেবারে নরম হয়, তো এটা এমনিতেই পচা। তাজা মাছ হবে স্পঞ্জের মতো। চাপ দিলে আবার ফুলে ঠিক হয়ে যাবে। ৩. মাছের গন্ধ বোঝার চেষ্টা করুন। গন্ধটা যদি নাকে সয়ে আসে, তাহলে বুঝতে হবে মাছ ঠিকাছে। আবার গন্ধ যদি দুর্গন্ধই ঠেকে, তাহলে ওটা নির্ঘাৎ পচে গেছে। সৌজন্যে: মাটি How to detect Fresh Fish 1. Check out the eyes of the fish. The more clear it looks, the more it is fresh. 2. Press the body, if it is too hard, then it must be salt-coated, The fresh fish will always feels like bouncy. 3. Try to smell it. If the smell is ok with your nose, then it is fresh. If you cant tolerate the smell, then there must be something wrong! Courtesy Mati

আখ খাবেন কেন?

এক গ্লাস আখের রস আপনাকে সুস্থ রাখতে পারে। আখে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, আয়রন, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যা...