দুধ ও দইয়ের বিকল্প হিসেবে পনির খেতে পারেন নিশ্চিন্তে। ১০০ গ্রাম
পনিরে রয়েছে ১৮.৩ গ্রাম প্রোটিন, ২০.৮ গ্রাম উপকারী ফ্যাট, ২.৬ গ্রাম
মিনারেল, ১.২ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ২৬৫ কেসিএল এনার্জি, ২০৮ এমজিএস
ক্যালসিয়াম, ১৩৮ এমজি ফসফরাসের পাশাপাশি আরও অনেক উপকারী উপাদান।
- এনার্জির ঘাটতি দূর করে পনির।
- পনিরে রয়েছে ওমেগা থ্রি এবং ওমেগা সিক্স ফ্যাটি অ্যাসিড। এসব উপাদান হাড়ের রোগ থেকে দূরে রাখে।
- প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস রয়েছে পনিরে, যা হজমে সহায়ক অ্যাসিডের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়।
- দুগ্ধজাত এই খাবারটি থেকে পাওয়া যায় ফলেট। শরীরের লোহিত রক্ত কণিকার ঘাটতি দূর করতে ফলেট বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
- ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর হয় নিয়মিত পনির খেলে।
- পনিরে থাকা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং রাইবোফ্লেবিন মস্তিষ্ক সুস্থ রাখে। রাইফ্লেবিনের পাশাপাশি পনিরে প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, থিয়ামিন, নিয়াসিন এবং ফলেট নামেও বিশেষ কিছু উপাদান রয়েছে। এই উপাদানগুলো রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে কার্যকর। এছাড়া ক্ষতিকারক কোলেস্টরলের পরিমাণ কমিয়ে এবং হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতেও এর জুড়ি নেই।
- নিয়মিত পনির খেলে মেটে প্রোটিনের ঘাটতি।
No comments:
Post a Comment