Monday, August 31, 2015

মধুর অন্য গুণ



Herbal benefits of honey

মধুর গুণের কথা এখন প্রায় সবারই জানা। তবে এর কিছু অন্য গুণও আছে যার কথা হয়তো অনেকেই আগে শোনেননি।
১. পুড়ে গেলে পোড়া জায়গায় মেহেদি পাতা বেটে মধু মিশিয়ে লাগিয়ে রাখুন। ধীরে ধীরে জ্বালাপোড়া কমে যাবে।
২. এক গ্লাস সামান্য গরম পানিতে এক চামচ লেবু ও এক চামচ আদার রস এবং দুই চামচ মধু মিশিয়ে খান। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার এটিই সবচেয়ে প্রচলিত হার্বাল উপায়।
৩. প্রতিদিন সকালে ২০ গ্রাম মধু ঠাণ্ডা পানিতে মিশিয়ে ৪-৫ মাস খেলে চুলকানি, ফুসকুড়ি এসব আর হবে না।
৪. ইনসমনিয়ার রোগীদের জন্যও মধু উপকারী। রাতে শোওয়ার আগে মধু সেবন করুন। ঘুম আসবেই।
৫. রক্তচাপ কমাতেও মধুর জুড়ি নেই। দুই চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ও রাতে খান। উচ্চরক্তচাপ সেরে যাবে।
৬. আদা বা তুলসীর রসের সঙ্গে মধু খেলে সেরে যাবে খুসখুসে খাশি।
৭. অল্প কিছুতেই যাদের বুক ধড়ফড় করে ওঠে তারা প্রতিদিন ২৫ গ্রাম ১০০ মিলিলিটার টমেটোর রসের সাথে মিশিয়ে খান।


৮. মুখ ও জিভের ঘা সারাতে মধু মেশানো পানি দিয়ে কুলি করুন। এ ছাড়া সোহাগা বা ফিটকিরি আগুনে খই করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে জিভে ঘষে ঘষে লাগালে লালা পড়তে শুরু করবে। এভাবে কয়েকবার লাগালে ঘা সেরে যাবে।
৯. হালকা গরম পানিতে মধু মিশিয়ে পান করলে মেদ কমে শরীর ছিপছিপে হয়। প্রয়োজনে এতে দুতিন ফোঁটা লেবুর রস মেশাতে পারেন।
১০. জলে মধু মিশিয়ে নিয়মিত কুলি করলে টনসিলের সমস্যা কেটে যাবে। তবে এক্ষেত্রে এ কাজটা দিনে দুই তিনবার করতে হবে।


Sunday, August 30, 2015

Prevent hairfall in Herbal Way || চুল পড়া বন্ধ করুন হার্বাল পদ্ধতিতে

We almost everyone go to the shop of barber, But hairfall is surely a nightmare for all of us. Here is a herbal solution to prevent hairfall. The method also useful for the nourishment of the hair follicle and it will make hair grow faster also. 1. Mix 1 unit Lemon Juice with 1 unit Honey. For example If you want a big amount of that mixer, you can mix 1 cup lemon juice with 1 cup of Honey. They apply it on the scalp daily. Gently rub that mixer on your scalp and after one hour wash it thoroughly. 2. Mix powder of Myrobalan with Lemon Juice and apply same as previous way. চুল কাটতে কেউ যান নাপিতের কাছে, কেউ যান পার্লারে। কিন্তু চুল পড়তে শুরু করলেই বুকে ধরে কাঁপুনি। তো এর জন্যেও আছে হার্বাল সমাধান। ১. এক ভাগ মধুর সঙ্গে এক ভাগ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন অল্প অল্প করে ঘষে দিন মাথায়। এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে শুধু চুল পড়া বন্ধই হবে না। চুল ঘন, কালো ও শক্তিশালীও হবে। ২. লেবুর রসের সঙ্গে আমলকী চূর্ণ মিশিয়ে প্রতিদিন প্রয়োগ করুন। এতেও মিলবে সুফল।

Friday, August 28, 2015

গ্যাস্ট্রিক নিয়ে চলে যাক ভুল ধারণা

আশির দশকের দিকে গ্যাস্ট্রাইটিস তথা অম্বল তথা গ্যাস্ট্রিক রোগের খাওয়া দাওয়া নিয়ে অনেক প্রচলিত ধারণা ছিল, যা পরে ভুল প্রমাণ হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতমটি হলো অম্বল রোগ তথা পাকস্থলীতে এসিডের নিঃসরণ বেড়ে গেলে ঘন ঘন কম করে খেতে হবে বা ঘন ঘণ ঠাণ্ডা দুধ খেতে হবে। এটা পুরোটাই ভ্রান্ত ধারণা। পেপটিক আলসার বা এসিডের তীব্র সমস্যায় আক্রান্তদের খেতে হবে দিনে চার কি পাঁচবার। গবেষণায় এও দেখা গেছে, বারবার অল্প পরিমাণে খাবার খেলে যে পরিমাণ এসিডের নিঃসরণ হয়, তার চেয়ে পেটভরে চারবার খেলে এসিড নিঃসরণ কম হয়। যেকোনও খাবারই অম্লনাশক তথা এসিডের পরিমাণ কমাতে সক্ষম। খালিপেটে এসিডের নিঃসরণ ঘটলে বুক জ্বালাপোড়া করবে। তখন কিছু খাবার খেলেই সেই সমস্যা ধীরে ধীরে প্রশমিত হতে থাকবে। এক্ষেত্রে ভাত, রুটি, মুড়ি, বিস্কুট, ডিমসেদ্ধ বা কলা সমানভাবে কাজ করবে। এক্ষেত্রে বিশেষ কোনও খাবারের আলাদা কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়নি। যে দুধকে দীর্ঘকাল বিশেষ সমাদর করা হতো অম্বল বা আলসারের রোগীদের খাদ্য হিসেবে, সেই দুধ কোনওভাবেই অম্লানশক নয়, আলসার সারাতে দুধের কোনও ভূমিকাই নেই, তা এখন প্রমাণিত সত্য (কোন অসুখে কী খাবেন, ডা. শ্যামল চক্রবর্তী)। বরং বলা হচ্ছে অম্বল বা আলসারের রোগীদের বেশি দুধ খাওয়ার অভ্যাস ক্ষতিকর হতে পারে। কারণ দুধে থাকা ক্যালসিয়াম আর প্রোটিন পাকস্থলীর কোষ থেকে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের নিঃসরণ বাড়ায়। গ্যাস্ট্রিক বা আলসার হলে পরিমিত তেলমশলা দেওয়া খাবার, যেমন রোজ আমরা খাই, তেমন খাওয়াটাই আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরামর্শ। তবে ঝাল কম খাওয়াই ভালো, কেননা এতে এসিডের নিঃসরণ বাড়ে। ধূমপান ছাড়তে পারলে ভালো। কারণ নিকোটিনও পাকস্থলীতে অহেতুক এসিডের নিঃসরণ ঘটায়। মুড়িমুড়কির মতো যারা অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট বা তরল খান, তাদের জেনে রাখা ভালো যে এ ধরনের ওষুধ বা তরল অ্যান্টাসিডের কার্যকারিতা মাত্র মিনিট বিশেক থাকে। এরপরই তা পাকস্থলী থেকে চলে যায়। তখন আবার এসিডের নিঃসরণ বাড়ে। আর এ সত্যটা আপনি খুব কমই জানবেন কারণ এই এসিডিটি আর আলসারের ওষুধ বাণিজ্য এতটাই রমরমা যে কেউ আপনাকে ওষুধ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেবে না সহসা। অন্যদিকে নিয়মিত অ্যান্টাসিড সেবনে রক্তে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম বা অ্যালুমিনিয়ামের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। বেশিরভাগ অ্যান্টাসিডে থাকা অ্যালুমিনিয়াম যৌগ শরীরের অন্ত্রে বেশি গেলে অন্ত্রে ফসফেটের শোষণ কমে গিয়ে নানা বিপত্তি দেখা দিতে পারে। অ্যান্টাসিড বেশ কিছু ওষুধের আন্ত্রিক শোষণ কমিয়ে দেয়। এটি হার্টের রোগী বা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন, এমন মানুষের জন্য বেশ ক্ষতিকর। অনেকেই তাৎক্ষণিকভাবে এসিডিটি কমাতে কোমল পানীয়র দ্বারস্থ হন। এটাও ভুল। এতে সাময়িক আরাম মিললেও পরে এসিডের নিঃসরণ আরও বাড়ে। তো, এর মানে হচ্ছে গ্যাস্ট্রিকে (অম্বল) আক্রান্ত হলে খাওয়া নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়তে হবে এমন কোনও কারণ নেই। একটু ঝাল মশলা এড়িয়ে চার পাঁচ বেলা পেট ভরে খেতে থাকলে ধীরে ধীরে পাকস্থলীটা আবার অল্প এসিডে অভ্যস্থ হয়ে যাবে।

সপ্তাহে ৫৫ ঘণ্টার বেশি কাজ করলে স্ট্রোকের ঝুঁকি!

দিনে ৮ ঘণ্টা ও সপ্তাহে এক দিন ছুটি হিসেব করলে চাকরিজীবীদের সপ্তাহে কাজ করতে হয় ৪৮ ঘণ্টা। এর বাইরে টুকিটাকি কাজ তো আছেই। সব মিলিয়ে কাজের যেন সীমাপরিসীমা নেই। আর এতে করে হারিয়ে যাচ্ছে বিনোদন ও আয়েশ করে অবসর কাটানোর জন্য বরাদ্দকৃত সময়। এবার জানা গেল সপ্তাহে অতিরিক্ত কাজ কর্মে হারিয়ে যাচ্ছে আপনার সাধের ওয়ানটাইম আয়ুটাও। ৫৫ ঘণ্টা বা তারও বেশি কাজ করলেই স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায় ৩৩%। আর পাল্লা দিয়ে বাড়ে হৃদরোগের ঝুঁকি (১৩%)। দ্য ল্যানসেট জার্নাল-এর গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে। জার্নালটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যারা সপ্তাহে ৩৫ থেকে ৪০ ঘণ্টা কাজ করেন তাদের তুলনায় ৫৫ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কাজ যারা করেন তাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি এক-তৃতীয়াংশ বেশি। ৬ লাখেরও বেশি মানুষের ওপর গবেষণা চালিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। জরিপে অংশ নেন ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়ার মানুষজন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশি সময় কাজ করার মানে বেশিক্ষণ বসে থাকা, বেশি চাপ নেয়া এবং শরীরের দিকে মনযোগ কম দেওয়া। আর স্ট্রোকের জন্য এ কারণগুলোই যথেষ্ট। এর পাশাপাশি যারা দীর্ঘক্ষণ কাজ করেন তাদের অ্যালকোহল, ধূমপানের প্রবণতাও থাকে বেশি। এতেও বেড়ে যায় হৃদরোগের ঝুঁকি। সৌজন্যে: মাটি

Tuesday, August 25, 2015

উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত রোগী কী খাবেন?

হৃদপিণ্ডের প্রতিনিয়ত সংকোচন আর প্রসারণের ধাক্কাটা লাগে রক্তে। আর রক্ত সেই ধাক্কাটা দেয় শিরায়। এ কারণেই রক্তে বয়ে আসা পুষ্টি উপাদান ছড়িয়ে পড়ে সারা দেহে। কিন্তু ধাক্কাটা কম বেশি হলেই বাধে বিপত্তি। বিশেষ করে চাপের পরিমাণ বাড়লেই বেড়ে যায় রক্তের চাপ। যাবতীয় রোগের শুরু সেখানেই। আর তাই রক্তচাপ বাড়তে না দেওয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাজারে ওষুধপত্রের অভাব নেই। তবে অভাব আছে পরামর্শের। ওষুধ ছাড়াও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত রোগীর খাদ্যতালিকা: ছবিতে প্রদর্শিত পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে কমবে রক্তচাপ। আর নিয়মিত অনুসরণ করার জন্য নিচের খাদ্যতালিকাটি অনুসরণ করা যেতে পারে। সকাল ৬টা-৭টা: এক কাপ দুধ চা বা লেবু চা। দুটো বিস্কুট (নোনতা নয়)। সকাল ৮টা-৯টা: দুটো বা তিনটে হাতে বানানো রুটি। খানিকটা সবজি। একটা সেদ্ধ ডিম বা পোচ। একটা কলা। জ্যাম জেলি মাখিয়ে দু পিস টোস্ট (ডায়াবেটিস থাকলে জ্যাম জেলি নয়)। একটা কলা আর এক কাপ ননী ছাড়া দুধ (ক্রিম ওঠানো)। দুপুর ১২টা-১টা। ভাত, পাঁচ মিশালী সবজি। সালাদ। একশ গ্রাম মাছ। মুগ বা অন্য ডাল এক বাটি। ইচ্ছে হলে খানিকটা দই। বিকেল ৫টা-৬টা লালচে মুড়ি (লবণ ছাড়া।) একটা শসা। যেকোনও একটা মৌসুমী ফল রাত ৯টা-১০টা তিনটে বা চারটে রুটি এক বাটি সবজি ডাল সালাদ যা একেবারেই খাওয়া যাবে না: খাসির মাংস, মাখন, মার্জারিন, বনস্পতি, পনির। এ ছাড়া ভাতের সঙ্গে লবণ, ডিমে বা মুড়িতে লবণ খাওয়া চলবে না। সৌজন্যে: মাটি কম দামে যেকোনও মুদিপণ্য ও মাছের জন্য যোগাযোগ করুন মাটিতে। বাড়ি: ১৫২/এ, রোড-৩, মোহাম্মদী হাউজিং সোসাইটি, মোহাম্মদপুর। ০১৮১১-৯৪৪৯৪৪

Thursday, August 20, 2015

পানি পানের দুই বড় উপকার!

বেশি করে পানি পানের উপদেশ শুনতে শুনতে যারা ক্লান্ত, বা যারা নিয়ম করে পানি পানে বেশ গা ছাড়া ভাব দেখান তারাও এবার নড়েচড়ে বসুন। ২০০৭ সালে এনভায়রনমেন্টাল হেলথ পারসপেকটিভের গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি করে পানি পান করলে কমে যায় কয়েকটি ক্যান্সারের আশঙ্কা। যার মধ্যে রয়েছে ব্লাডার, কোলন ও ব্রেস্ট। অর্থাৎ নারী-পুরুষ দুজনকেই চিন্তামুক্ত রাখতে পারে পানি। শরীরে তরলের অভাব না থাকলে একদিকে যেমন ব্লাডার ক্যান্সারের কারসিনোজেন উপাদান তৈরি হবে না, তেমনি কমে আসবে স্তন ক্যান্সারের আশঙ্কাও। শেয়ার করে জানিয়ে দিন প্রিয়জনকে সৌজন্যে : মাটি

Wednesday, August 19, 2015

তাজা মাছ চেনার উপায়

বাঙালি মাছ খেতে যেমন পছন্দ করে কিনতেও পছন্দ করে। কোথাও লোকের সরগরম হলেই তাকে বলা হয় মাছের বাজার। অর্থাৎ মাছ মানেই জমজমাট একটা ব্যাপার। কিন্তু রাজধানীর ব্যস্ত মানুষের সময় নেই মাছ নিয়ে দেন দরবারের। আমদানি করা অজস্র বিদেশি রুই কাতলের ভিড়ে তাজা আর পচা চিনে নেওয়া রীতিমতো দুঃসাধ্য। তবে একটু চোখ কান খোলা রাখলেই চিনতে পারবেন তাজা ও দেশি মাছ ১. মাছের চোখে চোখ রাখুন। ছানিপড়া চোখের মতো মনে হলে বুঝবেন মাছটা নষ্ট হয়ে যাওয়ার পথে। ফরমালিন দিয়ে আর যাই হোক মাছের চোখ চকচকে রাখা সম্ভব নয়। আর এভাবেই চিনতে পারবেন আমদানি করা ভারতীয় রুই-কাতল। এগুলো চকচক করবে ঠিকই, কিন্তু চোখ হবে ঘোলাটে। ২. সবাই মাছ টিপে ভাল-মন্দ পরীক্ষা করতে অভ্যস্ত। দোকানিরা এটা ভালোই জানেন। তাই তারা ক্রমাগত মাছে মেশাতে থাকেন লবণ-জল। এতে মাছের উপরের দিকটা ধীরে ধীরে শক্ত হতে থাকে। তাই টেপার পর যদি দেখেন বেশ শক্ত, তাহলে সাবধান হয়ে যান। আর যদি একেবারে নরম হয়, তো এটা এমনিতেই পচা। তাজা মাছ হবে স্পঞ্জের মতো। চাপ দিলে আবার ফুলে ঠিক হয়ে যাবে। ৩. মাছের গন্ধ বোঝার চেষ্টা করুন। গন্ধটা যদি নাকে সয়ে আসে, তাহলে বুঝতে হবে মাছ ঠিকাছে। আবার গন্ধ যদি দুর্গন্ধই ঠেকে, তাহলে ওটা নির্ঘাৎ পচে গেছে। সৌজন্যে: মাটি How to detect Fresh Fish 1. Check out the eyes of the fish. The more clear it looks, the more it is fresh. 2. Press the body, if it is too hard, then it must be salt-coated, The fresh fish will always feels like bouncy. 3. Try to smell it. If the smell is ok with your nose, then it is fresh. If you cant tolerate the smell, then there must be something wrong! Courtesy Mati

গলায় মাছের কাঁটা বিধলে যা করবেন

গলায় বিধেছে মাছের কাটা, প্রাণ বুঝি হলো ফুটিফাটা। ভয় নেই। মাছের কাটা বিধলে এখন আর বিড়াল খুঁজে এনে পা ধরে মাফ চাইতে হবে না। দৌড়াতে হবে না ডাক্তারের চেম্বারেও। কাঁটা দূর করার আছে কিছু ঘরোয়া সমাধান। ১. প্রথমে পানি পান করে দেখুন। ঘাবড়ে গিয়ে বার বার গলায় আঙুল ঢোকাতে যাবেন না। এতে জটিলতা বাড়তে পারে। ২. ভাতের দলা যতটুকু পারা যায় ততটুকু না চিবিয়ে গিলে ফেলুন। ৩. এতেও কাজ না হলে এক কাপ লেবুর রস নিন। সময় নিয়ে ধীরেসুস্থে তা খেতে থাকুন। এবার কাঁটা যাবেই যাবে। কারণ লেবুর রস বা ভিনেগার জাতীয় খাবার কাটা গলিয়ে দেয়। * শেয়ার করে জানিয়ে দিন প্রিয়জনকে * সৌজন্যে: মাটি What to do when a fish Thorn stucked in the throat Dont get panicked! It will be removed eventually. 1. take some solid food like boiled rice. Do not chew it, swallow it as much as you can at a time. 2. Get half cup of lemon juice, drink it slowly. the acid of the lemon will melt the thorn slowly.

Saturday, August 15, 2015

হৃদপিণ্ড কী কী কাজ করে

১. সারা শরীরে রক্তের যোগান দেয়

২. দেহের সকল কোষে পুষ্টি, অক্সিজেনের যোগান দেয়

৩. খাদ্যপ্রাণ ও খণিজ পদার্থ, যেগুলো ছাড়া জীবদেহ বাঁচে না, সেগুলো বিভিন্ন কোষে পাঠায়

৪. রক্ত বহন করা কিংবা রক্তকে হৃদপিণ্ডে ফিরিয়ে আনা এবং রক্তকে পুনরায় ফুসফুসে পাঠিয়ে পুনরায় অক্সিজেন যুক্ত করা।

৫. হরমোন ও কোষনিঃসৃত রাসায়নিক পদার্থ এবং স্নায়ুজাত রাসায়নিক পদার্থকে দেহের এক অংশ থেকে অন্য অংশে বণ্টন করতে সাহায্য করে

৬. রক্ত পরিশ্রুত করার জন্য দেহের বর্জ্য পদার্থগুলোকে কিডনিতে নিয়ে যেতে সাহায্য করে

৭. কিডনি রক্ত থেকে বর্জ্য পদার্থ গ্রহণ করে ।

Sunday, August 9, 2015

ব্যথা কমানোর হারবাল Herbal Medicine for pain relief



ঝাল মরিচ খেয়ে যতই মুখ জ্বলুক না কেন, ভেতরের জন্য এটা বেশ উপকারী। বিশেষ করে শরীরের বিভিন্ন স্থানের ব্যথা কমাতে মরিচের ঝালের জুড়ি নেই। তাই বলে একগাদা মরিচ খেয়ে পেটের বারোটা বাজাবেন না আবার। খেতে হবে পরিমাণমতো ও সহনীয় মাত্রায়। তবে ঝালের জাদুই শেষ কথা নয়, মরিচে আছে যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন সি। যা শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুকে মেরামত তো করবেই পাশাপাশি যেসব টিস্যুর কারণে ব্যথা হয় সেগুলোও সারিয়ে তুলবে। মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন-ই সব কাজের কাজী।

প্যারাসিটামলের বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন আদা। আদায় আছে তিনটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। সব কটাই ব্যথানাশকের কাজ করে। নিয়মিত আধ চামচ করে কাঁচা অথবা রান্না করা আদা খেতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে নিয়মিত খাওয়াটা জরুরি। ব্যথা শুরু হলো আর আদা খেয়ে ফেললাম, এমনটা হলে কিন্তু কাজ হবে না!


ব্যথা কমাতে হলুদও রীতিমতো বিস্ময় মশলা। এখন তো পোস্ট অপারেটিভ-এর ব্যথা কমাতে সরাসরি হলুদ ব্যবহার করা হয়। আগের দিনেও তো ঘা শুকাতে হলুদের পেস্ট ব্যবহার করতো অনেকে। তো ব্যথা কমাতে চাইলে হলুদ খেতে পারেন। কীভাবে? রান্নায় একটু বেশিই দিয়ে দিন। অথবা আধ চামচ হলুদ দিয়ে ডিম ভেজে নিন। গন্ধ সহ্য করতে পারলে গরম দুধ বা চায়েও খেতে পারেন।\
  

 Capsaicin puts the warmth in hot peppers. It manipulates the body’s pain standing by obstructive pain perception, triggering the discharge of pain-relieving endorphins and providing analgesic action. industrial capsaicin containing creams like Zostrix, Heet and Capzasin-P ar used locally for creaky and nerve pain. Creams containing .025 p.c chemical irritant will considerably scale back osteoarthritic pain once applied to joints fourfold daily. a better concentration of .075 p.c works best for peripheral nerve pain—such as that from diabetic nerve harm, HIV and pain following cancer surgery. once exploitation topical chemical irritant product, make certain to avoid touching your eyes and different sensitive areas.

Capsaicin can also be taken internally to assist with chronic organic process discomfort, or dyspepsia: A daily dose of zero.5 to one grams cayenne, divided and brought before meals, reduces pain, bloating and nausea over a couple of weeks. If you prefer to munch hot peppers, rest assured that they are doing not worsen abdomen ulcers as is often believed, and that they truly would possibly shield your abdomen from prescription drug harm.
Turmeric has a compound name cur-cumin which is also a powerful ingredient when fighting pain. It is widely used as a pain reliever for the post-operative patient.
Ginger has also three types of anti-oxidant compounds which are powerful against muscle injury and other internal pain. But ginger should be taken on a regular basis to perform better.

Saturday, August 8, 2015

কোন ধরনের মাথাব্যথায় কী চিকিৎসা?




চলুন জেনে নেওয়া যাক মাথাব্যথার কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে।

টেনশনের মাথাব্যথা
টেনশন-হেডএইক তথা টেনশনের কারণে মাথাব্যথা হলে মাথা ও ঘাড়ের মাংসপেশী শক্ত হয়ে আসে। বিশেষ করে খুলির চারপাশে যে মাংসপেশী মুড়িয়ে থাকে, তাতে টান পড়লেই এ ধরনের মাথাব্যথা দেখা দেয়। এই ব্যথা এক কানের গোড়া থেকে আরেক কানের গোড়া পর্যন্ত আসাযাওয়া করে। ঘুমের স্বল্পতার কারণেও এ মাথাব্যথা দেখা দিতে পারে।

সমাধান
আদা চা: তাজা দেখে এক ইঞ্চি পরিমাণ আদা নিয়ে সেদ্ধ করতে থাকুন। ১০-১৫ মিনিট সেদ্ধ হলে ওই পানি দিয়ে চা তৈরি করে পান করুন।

পেপারমিন্ট তেল: বাজারে বিভিন্ন ধরতের কদুর তেল পাওয়া যায়। এই তেল মেখে ভাল মতো মাসাজ করে দিলেও টেনশন-মাথাব্যথা দূর হয়।

ক্লাস্টার মাথাব্যথা/চিনচিনে মাথাব্যথা
এই ধরনের মাথাব্যথাকে সবাই সবচেয়ে ভয়াবহ হিসেবে উল্লেখ করেন। তবে এই মাথাব্যথা মানেই মাইগ্রেন নয়। এ ধরনের ব্যথায় মনে হবে মাথায় একসঙ্গে অনেকগুলো কাঁটা বিঁধে যাচ্ছে। জ্বর সর্দির সময়ও এ ধরনের মাথা ব্যথা হতে পারে।

সমাধান
ভালো মানের ঝাঁজযুক্ত কোনও ক্রিম মাখুন। ক্যাপসাইসিন জাতীয় ক্রিম (ঝান্ডু বাম, টাইগার বাম) এ ক্ষেত্রে ভাল কাজ দেয়। মরিচের একটি উপাদান কেইন দিয়ে তৈরি এ ক্রিমটি মাথা ব্যথার স্নায়ুগুলোকে কিছু সময়ের জন্য অকেজো করে দেয়।




মাইগ্রেনের ব্যথা
মাথা ব্যথার সময় আলো ও শব্দ সহ্য না হলেই বুঝবেন এটা মাইগ্রেনের ব্যথা। আলো ও শব্দের ফলে সৃষ্ট নার্ভ সিগন্যালকে মস্তিষ্ক যখন ভুল বোঝে, তখনই এ ধরনের ব্যথা দেখা দেয়। অর্থাৎ সাধারণ কিছু স্নায়ু সঙ্কেতকে মস্তিষ্ক ব্যথার সংকেত ভেবে ভুল করে।

সমাধান
সাধারণত চিকিৎসকের পরামর্শই নেওয়া শ্রেয়। তবে কিছু আকুপ্রেশার পদ্ধতিও প্রচলিত আছে এ ব্যথা দূর করতে। বাম হাতের বুড়ো আঙ্গুল ও তর্জনীর মাঝে ডিপ্রেশন পয়েন্টে ডান হাতের দুই আঙ্গুল দিয়ে ৩-৫ মিনিট চাপ প্রয়োগ করুন। 


Types of Headaches and their herbal solutions
Tension Headache
This is a common type of headache. It feels like a stretching. It mainly caused by the tightening of muscles which cover-up the skull. This pain goes from ear to ear. The reason behind such headache is stress and lack of sleep.

Solutions
Ginger Tea: Crush up an inch of ginger and boil it for 10-15 minutes. Then mak a cup of tea with that water. It will work like aspirin.

Oil of Peppermint: There are several types of pepperment oil in the market. Apply this oil to hairline. it will relaxes the muscles in head and neck.

Cluster Headache
This pain feels like a knife-attack in the skull. The headache caused by runny nose or fever.

Solution
Capsaicin Cream: Jhandu Bam or Tiger Bam works fine in this case. The ingredient is the cayenne, available in the pepper. Applying such cream loosen up the nerves and block those which are responsible for the pain.

Migraine Headache
This pain causes sensitivity to light and sound. The nerves are misinterpreted by the brain as pain.

Solutions
Acupressure Massage: This Chinese healing method involves applying pressure to the depression between your first and second toe. Press this position for 3 to 5 minutes. Most of case you have to go for Doctor’s advise in such pain.

একটি প্রাণবন্ত জীবনের জন্য ।। For a lively lifestyle




আপনার দিনলিপিতে ছোটখাট কিছু কাজকর্মই জীবনে এনে দিতে পারে ইতিবাচক ও স্বাস্থ্যকর কিছু পরিবর্তন

অল্প কিছু পদক্ষেপই পারে একটি স্বাস্থ্যকর জীবন এনে দিতে। প্রতিদিনকার কর্মতালিকায় উন্নততর অভ্যাসের প্রবেশ ঘটিয়েই এমনটা করা সম্ভব। ভাল স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের কথা মাথায় আসলেই মনে হবে এর জন্য বুঝি দারুণ পরিশ্রম করতে হয়। বস্তুত, ঠিক এর উল্টোটাই ঘটে। জীবনাচারে পরিবর্তন আনা যায় খুব কম প্রচেষ্টাতেই। আমাদের বিশৃঙ্খল জীবন ব্যবস্থার নানা রকম চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে বড় পদক্ষেপ নয়, ছোট কিছু কাজকর্মই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। আর প্রতিটি কাজই প্রতি সপ্তাহে ধীরে সুস্থে করা সম্ভব। আর এর মাধ্যমে দীর্ঘ সময়ের জন্য আপনি নিজেকে নিয়মের মধ্যে আটকে রাখতে পারবেন।
আসন্ন নতুন বছরে একটি স্বাস্থ্যকর ভবিষ্যতের যে ঘোষণা শোনা যাচ্ছে, তাতে করে আপনার জীবনাচারে নতুন কিছু গ্রহণ করার এটাই মোক্ষম সময়। আপনাকে সুখি ও স্বাস্থ্যবান করবে, দিনলিপিতে এমন বিস্ময়কর কিছু যোগ করার মতো বিষয়গুলোতে চোখ বুলিয়ে নিন।

রঙে ভরা প্লেট
লাল, হলুদ, নীল বা সবুজ, যাই হোক না কেন, সকল রঙের সবজি ও ফল দিয়ে প্লেটটাকে ভরে নিন। যত বেশি রঙ, স্বাস্থ্যের জন্য তত বেশি উপকার পাবেন। নিশ্চিত করুন, সর্বোচ্চ পরিমাণে পুষ্টিগুণ ও ভিটামিনে নিজেকে পূর্ণ করে তুলছেন।

ওষুধ সংরক্ষণ করুন
হয়তো বিস্মিত হচ্ছেন এই ভেবে যে এই পরিবর্তন কী করে আপনাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনে সাহায্য করবে। তবে এটা এমন এক দরকারি উপদেশ যা যে কারও গ্রহণ করা উচিৎ। আপনার পিল ও অন্যান্য ওষুধ যদি যেখানে সেখানে পড়ে থাকে, তবে সেটা আলো, তাপ ও আর্দ্রতার সংস্পর্শে আসতে পারে। আর এভাবে অনাবৃত থাকলে আপনার ওষুধগুলো নষ্ট কিংবা গুণাগুণ হারাতে পারে। তাই ওষুধের সবচেয়ে ভালোটা আদায় করে নিতে শুকনো ও অন্ধকার কোনো জায়গায় ওষুধ সংরক্ষণ করুন।

সকালে খানিকটা টানটান হয়ে থাকুন
শরীরটাকে হালকা টান টান করার মাধ্যমে দিন শুরু করুন। ভোর বেলায় ১০-১৫ মিনিট টান টান হয়ে থাকলে তাৎক্ষণিকভাবে আপনার ঘুম কেটে যাবে। এছাড়া এটি আপনাকে সারাদিন মনোনিবেশ করতে সাহায্য করবে, পর্যাপ্ত শক্তি যোগাবে, নমনীয়তা বাড়াবে, শরীরবৃত্তীয় কর্মকা- স্বাভাবিক রাখবে এবং ভারসাম্যের উন্নতির পাশাপাশি শরীরমনে শিথিলতা এনে দেবে।

সকালের নাস্তা বাদ দেবেন না
সকালের নাস্তা করে যদি আপনি অভ্যস্ত না হয়ে থাকেন, তবে এক বাটি ফল বা যেকোনো খাদ্যশস্য খেতে পারেন। সকালে একটি স্বাস্থ্যকর নাস্তা আপনাকে সারাদিন মনযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করবে। অতিরিক্ত খাওয়াও কমাবে এটি।

টিভি বন্ধ করুন
টিভির প্রতি আসক্তি কমিয়ে আনুন। আলস্যে বসে থাকা ও অসাড় লাইফস্টাইলের নেপথ্যে এটাই সবচেয়ে বড় শত্রুর কাজ করে। টিভি দেখার পরিবর্তে খানিকটা ঘুরে বেড়ান কিংবা বাইরে হাঁটতে বেরিয়ে যান।

পানিই জীবন
শারীরিক কর্মকা-ের ওপর ভিত্তি করে দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। শরীরের ভেতর থেকে দূষিত উপাদান বের করে কোষগুলোকে নতুন করে প্রাণবন্ত করতে পর্যাপ্ত পানি পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

হাসির মূল্য আছে
যেকারও জন্য হাসিই হতে পারে সবচেয়ে বড় ওষুধ। যখন উচ্চস্বরে হেসে উঠবেন, তখন আপনার শরীরে ভালো লাগার হরমোনের নিঃসরণ ঘটে। আর ওটাই পারে চাপ তৈরি করার শত্রু হরমোন কর্টিসলকে ধ্বংস করতে। সুতরাং, যত পারুন ফিকফিক করে উঠুন।

বড় শ্বাসের সেশন
সবচেয়ে ভাল স্বাস্থ্য পেতে সঠিকভাবে শ্বাস নেওয়াটাও জরুরি। মাত্র ১০-১৫ মিনিটের প্রলম্বিত শ্বাস নেওয়ার মাধ্যমেই হজমশক্তি, রক্তের গুণগত মান এবং ¯œায়ু ও শ্বাসযন্ত্রের কার্যক্রম উন্নততর হওয়ার মতো আরও কিছু স্বাস্থ্যজনিত উপকার পাওয়া যায়। যদি আপনার শ্বাসের মধ্যে অগভীর ও মন্দাভাব দেখেন তবে যত দ্রুত সম্ভব শ্বাস নেওয়ার ধরন বদলে নিন।

ঘুমকে আঁকড়ে ধরুন
স্বাস্থ্যকর ও তরতাজা একটি দিন পেতে ৮ ঘণ্টার নিরবচ্ছিন্ন ঘুম দরকার। ঘুমের সময় নিয়ে কখনও আপস করবেন না।

হাঁটুন এবং দৌড়ান
এই সময়ের মোটরচালিত বিশ্বে হাঁটা আর দৌড়ানো যেন পেছনে লুকিয়েছে। গৃহস্থালীর টুকিটাকি কাজ কিংবা ছোটখাট কোনো প্রয়োজনে গাড়ির প্রতি আসক্তি কাটিয়ে হাঁটা শুরু করুন। অল্প দূরত্বের জন্য গাড়ি এড়িয়ে চলুন। শারীরিকভাবে ক্রিয়াশীল থাকুন।

সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন
অন্যের জন্য ভালো কিছু করুন। এটা আপনাকে সুখি করবে এবং একইসঙ্গে আপনার হৃদরোগের ঝুঁকিও কমাবে। তাই, প্রতিদিন ছোটখাট কোনো দয়ালু কাজ দিয়ে এটি শুরু করতে পারেন। বুঝতে পারবেন, অন্যকে সাহায্য করাটা খুব দারুন একটা অভ্যাস যা নিজের জীবন সম্পর্কে আপনাকে আরও স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর একটি অনুভূতি পাইয়ে দেবে।
 

 

For a lively lifestyle

Small actions in your daily routine can bring in positive healthy lifestyle changes 

A few steps can give us a healthy living. This can be done by incorporating better habits in our daily pursuits. Thinking about good healthy habits it is common to presume that it would require a lot of effort. But, ironically, lifestyle changes can be brought about with minimum effort. Rather than scaling big steps, smaller ones play a key role in mitigating challenges of our chaotic lifestyle. This can be done slowly with each passing week, allowing you to stick to the order for a longer duration.

It is time to adopt a new beginning to your lifestyle as the New Year ushers hope for a healthy tomorrow. Check out a series of options that can play wonders to your daily routine to keep you healthy and happy.

A colourful plate
Whether it is red, yellow, blue or green, add all colours of fruits and vegetables to your plate. The more the colour the better the health benefits you will derive. You will ensure that you are filling up on most nutrients and vitamins.

Storing medicines correctly
You might wonder how this change would help you to live a healthy life. But this advice is one of the most essential changes one should adopt. If your pills and medicines are kept anywhere then it is exposed to various factors like light, heat or humidity. Due to this exposure, your pill can get degraded and lose its quality. To attain the best out of your medicines, store your medicines in a dry and dark location.

Little stretch in the morning
Begin your day with light stretches. Early morning stretches for even 10-15 minutes will help you wake up instantly, help you focus throughout the day, keep you energised, improve flexibility, regulate proper body circulation and improve coordination and relaxation in your body.

Don’t skip breakfast
If you are not accustomed to eating breakfast, then include small portions like a plateful of fruits or a bowl of cereals, etc. Eating a healthy breakfast will help you stay focused throughout the day and reduce over-eating.

Switch off the TV
Reduce TV watching addiction. It is one of the biggest culprits when it comes to a bent back and inactive lifestyle. Instead run around or go for a walk.

Water is life
Drink a minimum of 8-10 glasses of water every day, depending on your physical activity. Sufficient intake of water is very essential to kick out toxins from your body and to rejuvenate your cells.

Laughter pays
Laughter is truly the best medicine one can have. When you laugh out loud, your body will release feel good hormones and this will kill the villain stress hormone cortisol. Hence, giggle as much as you can... 

Deep breathing sessions
Proper breathing is essential to obtain the best health. Even a proper deep breathing session of 10-15 minutes provides a range of health benefits like improving digestion, quality of blood, functioning of nervous and respiratory system. If you notice shallow or deep breathing, correct your breathing style at that very instant.

Catch your sleep
A good night's sleep for 8 hours is very important to obtain a healthy and fresh day. Never compromise on your sleeping hours.

Walk and run
In today's motorised world, walking and running has taken a backseat. Stop this vehicular addiction by opting to walk for errands and chores. Avoid transport, especially for short distances. Stay physically active.

Extend your helping hand
Do something good for someone else. It will make you happy and also reduce your risk of heart diseases. Hence, start with a little act of kindness everyday and you'll find that helping others is a wonderful habit that will make you feel nicer and healthier about your life



আখ খাবেন কেন?

এক গ্লাস আখের রস আপনাকে সুস্থ রাখতে পারে। আখে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, আয়রন, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যা...